'শিক্ষা' সভ্যতা ও জাতির উন্নয়নের চাবিকাঠি। শিক্ষাকে যদি জাতির মেরুদন্ড হিসাবে কল্পনা করা হয়, তাহলে শিক্ষককে বলা যায় শিক্ষার মেরুদন্ড স্বরুপ। শিক্ষার মূল লক্ষহচ্ছে বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে জ্ঞান-গুণী, শিল্পী-সাহিত্যিক, চিকিৎসক, প্রকৌশলী, চরিত্রবান ও নৈতিকতা সম্পন্ন মানুষ গড়ে তোলা। বর্তমান যুগের সাথে তাল মিলিয়ে শিক্ষার্থীদের সুপ্ত চিন্তা-চেতনা, ধ্যান-ধারনা প্রকাশের অন্যতম বাহন হিসাবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে।
|
১৯৬৬ খ্রিষ্টাব্দের জানুয়ারি মাস, ঈদুল ফিতরের ২/১ দিন পর এলাকার কয়েকজন যুবক (সর্ব জনাব মোঃ আব্দুল কাদের, মোঃ ছিদ্দিকুর রহমান মোল্লা, মোঃ ইনসাফ আলী সরদার, মোঃ মতিউর রহমান সরদার) খয়েরপুকুর হাট শেষে বাড়ী ফিরছিলেন। ফেরার পথে বিভিন্ন আলাপ-আলোচনা চলছিল। আলাপ-আলোচনার মাঝে এক পর্যায়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সদ্য এম.এসসি পরীক্ষা শেষ করে ফেরা যুবক জনাব মোঃ আব্দুল কাদের (তৎকালীন সময়ে পার্বতীপুর কলেজে শিক্ষকতা করছিলেন এবং পরবর্তীকালে সরকারি কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রফেসর ও অধ্যক্ষ হিসেবে অবসর গ্রহন করে ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছেন) এলাকায় একটি স্কুল তৈরি করা যায় কি না সহগামীদের জিজ্ঞেস করেন? অপরাপর সহগামীগণ তৎক্ষনাত স্বতঃস্ফুর্তভাবে ও উৎফুল্লচিত্তে তার প্রস্তাব সমর্থন করেন এবং বলেন যে, স্কুল তৈরি করা সম্ভব। তবে সহগামীগণের প্রশ্ন ছিল, স্কুল তৈরি করতে গেলে যে জমির প্রয়োজন সে জমি কিভাবে এবং কোথা থেকে পাওয়া যাবে? এ প্রসঙ্গে জনাব আব্দুল কাদের সরদার পরিবারের দু'একজনের নামোল্লেখ করে বলেন যে, স্কুল তৈরির করার ব্যাপারটি তাদেরকে অবহিত করে জমির প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি উপস্থাপন করলে স্কুলের জন্য তারা জমি দিতে পারেন বলে তার বিশ্বাস। তারা স্কুল তৈরির বিষয়টি নিয়ে পর্যায়ক্রমে সরদার পরিবারের সাথে আলাপ-আলোচনা করার পাশাপাশি এলাকার মুরব্বীজন ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গসহ সর্বস্তরের জনগণের সাথে আলাপ আলোচনা করতে থাকেন। তাদের আলাপ আলোচনায় সরদার পরিবার স্কুলের জন্য জমি দানে সম্মতি প্রকাশ করাসহ আনন্দিতচিত্তে একাত্নতা প্রকাশ করেন এবং অকুন্ঠ সমর্থনও ব্যক্ত করেন। সকলের সমর্থন ও পরামর্শের প্রেক্ষিতে তারা এলাকার সর্বসাধারণের সভাব আহৃবান করেন। উক্ত সাধারণ সভায় সর্ব সম্মতভাবে স্কুল তৈরি করার সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। সাধারণ সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক ফেব্রুয়ারি মাসে খলিলপুর (বুড়াবাজার) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের (অবশ্য তখন সরকারি ছিল না) একটি কক্ষে ৬ষ্ট শ্রেণির ৮ (আট) জন ছাত্র- ছাত্রী ও একজন শিক্ষক (জনাব, সিদ্দিকুর রহমান মোল্লা, পরবর্তীতে অত্র স্কুলের সহকারি শিক্ষক ও প্রধান শিক্ষক হিসেবে অবসর গ্রহণ করে ইতিমধ্যেই মৃত্যুবরণ করেছেন) নিয়ে স্কুলের শুভযাত্রা আরম্ভ হয়। মাস তিনেক চলার পর স্কুল বর্তমান জায়গায় স্তান্তরিত করা হয়।
|
Image | Name | Mobile | |
---|---|---|---|
![]() |
Md Maherab Ali Sarder | 01710215336 |
Image | Name | Mobile | |
---|---|---|---|
![]() |
S M Aktaruzzaman | 01717965019 | |
![]() |
Md Dalil Uddin Sarder | 01751391881 | |
![]() |
Most Lovely Begum | 01749663945 | |
![]() |
Md Golam Mostofa | 01722491289 | |
![]() |
Basonti Rani | 01713765449 | |
|
Md Fufassir Hossain | 01713765449 | |
![]() |
Md Sohrab Hossain | 01723012273 | |
![]() |
Md Mostafizur Rahman | 01752669108 | |
![]() |
Md Alauddin Sarder | 01796092923 | |
![]() |
Md Moktarul Islam | 01737337950 |
শ্রেণী | ছাত্র | ছাত্রী | মোট |
৬ষ্ঠ | ৩৫
|
৫৫
|
৯০
|
৭ম
|
৩৭
|
৪৮
|
৮৫
|
৮ম
|
৩০
|
৪২
|
৭২
|
৯ম
|
৩১
|
২৪
|
৫৫
|
১০
|
২২
|
৪৮
|
৭০
|
মোট | ১৫৫ | ২১৭ | ৩৭২ |
নাম
|
পদবী
|
মোছাঃ আনজুমান আরা বেগম
|
সভাপতি
|
মোঃ জয়নাল আবেদীন
|
অভিভাবক সদস্য
|
মোঃ ফাইজুর রহমান
|
অভিভাবক সদস্য
|
মোঃ জাহেদুল হক
|
অভিভাবক সদস্য |
মোঃ হাসিনুর রহমান
|
অভিভাবক সদস্য
|
মোঃ দলিল উদ্দিন সরদার
|
শিক্ষক সদস্য
|
মোঃ আলাউদ্দিন সরদার
|
শিক্ষক সদস্য
|
বাসন্তী রানী
|
মহিলা শিক্ষক সদস্য
|
মোঃমেহেরাব আলী সরদার
|
সদস্য সচিব
|
পাশের সন | পরিক্ষার্থীর সংখ্যা |
উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর সংখ্যা
|
পাশের হার |
২০১৯
|
৭০
|
৬০
|
৮৫.৫৬%
|
২০২০
|
৬৭
|
৫৬
|
৮৩.৫৮%
|
২০২১
|
৬১
|
৫৯
|
৯৬.৭২%
|
২০২২
|
৫৩
|
৩৯
|
৭৮%
|
২০২৩
|
৬৬
|
৪৩
|
৬৬.১৫%
|
মোট | ৩১৭ | ২৫৭ |
|
১। সাদমুন আক্তার রেশমা
প্রতিষ্ঠানের উন্নয়নের জন্য গৃহীত ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ১। সকল শিক্ষার্থীকে ICT বিষয়ে দক্ষ করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া। ২। প্রতিটি শ্রেণী কক্ষে মাল্টিমিডিয়া প্রজেক্টরের ব্যবস্থা করা। ৩। প্রতিমাসে আন্ত:বিদ্যালয় বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন করে শিক্ষার্থীদের দক্ষ করে তোলা। ৪। জাতীয় দিবসগুলোতে শিক্ষার্থীদের অধিক অংশগ্রহন নিশ্চিত করা। যাতে শিক্ষার্থীরা জাতীয় দিবসগুলোর তাৎপর্য অনুধাবন করতে পারে। ৫। পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ক্লাশের ব্যবস্থা করা। ৬। শিক্ষার্থীদের অধিকতর দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য ইন-হাউজ প্রশিক্ষনের আয়োজন করা। ৭। বিদ্যালয়ের খালি জায়গায় বিভিন্ন প্রজাতির গাছ লাগিয়ে বিদ্যালয়কে সবুজ ক্যাম্পাসে পরিনত করা। ৮। শিক্ষার মান উন্নয়নের জন্য অভিভাবকদের সাথে প্রতিমাসে একবার মতবিনিময় সভার আয়োজন করা। ৯। শিক্ষার্থীদের মানষিক বিকাশ ঘটানোর জন্য শিক্ষা সফরের আয়োজন করা। ১০। প্রতিটি শ্রেণী কক্ষ সাউন্ড সিস্টেমের আওতায় নিয়ে আসা। ১১। ভাল ফলাফল ও মানবিক গুনাবলী সম্পন্ন শিক্ষার্থী তৈরী করে দেশের মধ্যে একটি খ্যাতি সম্পন্ন বিদ্যালয়ে পরিনত করতে চাই। |
|
বদরগঞ্জ টু ফুলবাড়ী ৯নং হামিদপুর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের খলিলপুর মৌজায় অবস্থিত।
১। মোছাঃ সাদমুন আক্তার রেশমা
২। মোছাঃ লিজা মনি
৩। মুনতাসির আহম্মেদ
৪। জান্নাতুন ফেরদৌসি
৫। আফিয়া তাবাসুম খেয়া
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS